দারুণ একটা মিথলজিকাল হরর পড়লাম। শুরুর কয়েকটা অধ্যায় পড়ে সত্যি বলতে গা শিরশির করে উঠছিল! এমন ভিজ্যুয়াল বুনেছেন লেখক রাতের বেলা একটু ভয়ই লাগছিল! সর্বশেষ তুম্বাড় সিনেমাতে এত দারুণ হরর পরিবেশ পেয়েছিলাম।...
যত্তসব উদ্ভট আবোলতাবোল ছাইপাঁশ লেখা। কিন্তু ধরেন পড়তে ভাল্লাগে, খুশীতে, ঠ্যালায়, ঘোরতে। এটা বড়দের হযবরল। লেখক যেমন গাঁজা খেয়ে লিখেছে, পড়লেও মনে হবে এসিড ট্রিপ। পুরাই মাল খেয়ে টাল।...
আলোচনা করেছি মূল কাহিনী—ঠিক কী হলো, কীভাবে হলো—সেসব। এ আলাপকে বলা যেতে পারে 'সহজ ভাষায় দ্য মেইডেনস'। নিজস্ব একটা উন্মত্ত তত্ত্ব বা পরিসমাপ্তিও জুড়ে দিয়েছি সাথে!...
থ্রিলার উপন্যাসের খুনে চরিত্র সম্ভবত জীবন্ত হয়ে গেছে। শহরের বিভিন্ন জায়গায় খুন হচ্ছে। সবগুলোই উপন্যাসের আদলে, নৃশংসভাবে।...
অফিসার নিজাম উদ্দিন এবং ক্রাইম কনসাল্টেন্ট অর্কের। সংক্ষেপে এই হলো আমিনুল ইসলামের বাটারফ্লাই ইফেক্টের প্রেমিজ।...
চাহিদারা হন্যে - দ্য ইনসেইন আর্জ পড়ার পর আমার প্রথম কৌতূহল বহুবাচনিক "চাহিদারা" কী করছে বইয়ের নামে! বইয়ের ফ্ল্যাপ এমনকি শিরোনামের ইংরেজি সাবটাইটেল অংশেও কিন্তু "আর্জ" বলা হয়েছে, "আর্জেস" না!...
ভ্রম সমীকরণের গল্পটা খুবই স্বল্প পরিসরে একটা চরিত্রের দৃষ্টিকোণ থেকে লেখা। লেখনী বেশ ঝরঝরে ছিল তাই এক বসায় পড়ে শেষ করার মতো। তবে সায়েন্স, ফিলোসফি এবং সাইকোলজির যে জটিল টার্মগুলো নিয়ে লেখক কাজ করেছেন সেগুলোর একেকটা নিয়েই হাজার পাতা অ্যানালাইসিস করা সম্ভব!...
দিবাকর দাসের ক্রাইম থ্রিলার হরবোলা ক্ষণে ক্ষণে ভোল পাল্টিয়ে পাঠককে বিভ্রান্ত করে, গল্পের গতিপথ বা চরিত্রগুলোর উদ্দেশ্য নিয়ে দ্বিধা তৈরি করে। বাস্তবতার নিরিখে পাঠককে নতুন অভিজ্ঞতা...
আমি ফিসফিস করে বললাম, 'কুটি, দেখো, ওখানে যেন একটা লোক বসে আছে।'
ও চমকে ওঠে কোদাল থামিয়ে তাকাল। তারপর ভীতু ভীতু হেসে বললো, 'গর্দভ, ওটা তো একটা ছাতা, লোক পেলে কোথায়!'...
প্রথমেই নগ্নভাবে ধরা দেয় বইয়ের অদ্ভুত নামটি, প্রচণ্ড আগ্রহ ও কৌতূহল বোধ করি। সাধারণত ফ্ল্যাপের লেখা পড়া হয়না, সূচিপত্রও পড়িনা—প্রায়শই তাতে চুম্বক অংশ দৃষ্টিগোচর করতে গিয়ে বইয়ের মূল আকর্ষণ কম্প্রোমাইজড হয়ে যায়।...